Tuesday, May 14, 2013

কিছুক্ষণ আগে শাহবাগ গণজাগরণ মঞ্চের পাশে রাস্তায় ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে দুর্বৃত্তরা।""মসজিদ ভাঙে ধার্মিকেরা, মন্দিরও ভাঙে ধার্মিকেরা, তারপরও তারা দাবি করে তারা ধার্মিক, আর যারা ভাঙাভাঙিতে নেই তারা অধার্মিক বা নাস্তিক। ""হুমায়ুন আজাদ

কিছুক্ষণ আগে শাহবাগ গণজাগরণ মঞ্চের পাশে রাস্তায় ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে দুর্বৃত্তরা।

""মসজিদ ভাঙে ধার্মিকেরা, মন্দিরও ভাঙে ধার্মিকেরা, তারপরও তারা দাবি করে তারা ধার্মিক, আর যারা ভাঙাভাঙিতে নেই তারা অধার্মিক বা নাস্তিক।

""হুমায়ুন আজাদ

আবারও শাহবাগে সমবেত হয়েছেন গণজাগরণ মঞ্চের উদ্যোক্তা ও সমর্থকেরা।
গতকাল বিকেল চারটা থেকে শুরু হওয়া ওই অবস্থান কর্মসূচি আজ বিকেল পর্যন্ত চলবে বলে গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার জানিয়েছেন। অবস্থান কর্মসূচিতে আগের মতোই স্লোগান, গণসংগীত ও আবৃত্তির মাধ্যমে একাত্তরের মানবতাবিরোধীদের শাস্তির দাবি তোলা হচ্ছে।
আজ বৃহস্পতিবার একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় হত্যা, নির্যাতন, অপহরণসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের সাত অভিযোগে অভিযুক্ত কামারুজ্জামানের মামলার রায় ঘোষণা করা হবে। 
এ ব্যাপারে ইমরান এইচ সরকার বলেন, 'আগে থেকেই আমরা ঘোষণা করেছিলাম, রায় ঘোষণার আগের দিন থেকে আমরা প্রজন্ম চত্বরে অবস্থান করব। সেই পূর্বঘোষিত কর্মসূচি পালনেই আমরা শাহবাগে এসেছি।' তিনি বলেন, প্রত্যাশিত রায় পেলে বিজয় মিছিলের মধ্য দিয়ে কর্মসূচি শেষ করা হবে। না হলে আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
উল্লেখ্য, গত ৫ ফেব্রুয়ারি জামায়াত নেতা কাদের মোল্লার রায়ের পরই শুরু হয় শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন। আন্দোলনকারীরা কাদের মোল্লাসহ সব মানবতাবিরোধী অপরাধীর সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি তোলেন।

home




শপথ অনুষ্ঠানে মনমোহনকে আমন্ত্রণ জানাবেন নওয়াজ



শাহবাগে সাইবার যুদ্ধ

প্রজন্ম চত্বরের আন্দোলনের সার্বক্ষণিক ফেসবুক মুখপাত্র... 
কিছুক্ষণ আগে শাহবাগ গণজাগরণ মঞ্চের পাশে রাস্তায় ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে দুর্বৃত্তরা।
এ ঘটনার পরপরই একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয় শাহবাগ প্রজন্ম চত্বর থেকে। 
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে শাহবাগ থানার তদন্ত কর্মকর্তা এমএ জলিল বাংলানিউজকে বলেন, "কে বা কারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। তবে হরতালকারীরা এই ঘটনা ঘটাতে পারে বলে আমরা আশঙ্কা করছি। দুর্বৃত্তরা দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয় নি।"

সন্ত্রাসীদের যেমন কোনও দল নেই,দেশ নেই...
তেমনি ধর্মান্ধদেরও কোনও ধর্ম নেই...!!!
সন্ত্রাসীদের যেমন সন্ত্রাসই মূল ধর্ম,
বাদ বাকি সবই পোশাকি...
তেমনি ধর্মান্ধদেরও মূল ধর্ম সন্ত্রাস,
বাদ বাকি সবই পোশাকি...!!!
নাহলে,দল বাঁচিয়ে রাখতে সন্ত্রাসের প্রয়োজন হয় না,
আর ধর্ম বাঁচাতেও ধর্মানুসারী অথবা অধর্মানুসারীদের উপর সন্ত্রাসী হামলার প্রয়োজন পরে না।
দল বা ধর্ম থাকবে,কিন্তু অনুসারীরা বাঁচবে না,ভাল থাকবে না...তা সে নিজ দল বা ধর্মেরই হোক,বা অন্যের... তা হতে পারে না...
সেই নির্দেশনা কোনও দলের,মতের বা ধর্মের নীতিতে নেই।
আছে কেবল স্বার্থান্বেষী কিছু গোষ্ঠীর নীতিতে...!!!
এই স্বার্থান্বেষী সন্ত্রাসী কিংবা ধর্মান্ধ,কোনও গোষ্ঠির নীতিকেই আমরা মানি না,মানবও না কোনোদিন।
আমরা শান্তিপ্রিয় জনগণ,
সবাইকে নিয়ে শান্তিতে থাকাই আমাদের নীতি- নৈতিকতা,আমাদের ধর্ম।
////( জাকিয়া সুলতানা মুক্তা)

সত্যি বলতে কি,আমরা যাদের ছাগু বলে ডাকছি এরা কেন,কিভাবে ছাগু হলো এইটা একবার ভেবে দেখেছেন??এদেরকে ­ আসলে বিকৃত ইতিহাস শিখিয়ে বড় করা হয়েছে।আর এই যে ছাগুরালাফালাফি করে তে ঐ বিকৃত ইতিহাস শেখার কারণেই।আর আপনার আমার অর্থের সাহাযো এরা এই বিকৃত ইতিহাস শিখছে।আর তাই এবার থেকে মাদ্রাসায় অর্থ দান করার আগে একবার ভেবে নিবেন।

//// নীল সমুদ্র
ছাগু এবং ছাগবান্ধব সুশীলদের বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে শাহবাগে সাইবার যুদ্ধ হাঁটি হাঁটি পা পা করে এক লক্ষ ফ্যানের দিকে ধাবিত হচ্ছে। প্রায় ৯৯ হাজার ফ্যানের মধ্যে হয়তো কয়েকশ ছাগুও আছেন (ইতিমধ্যেই কয়েকহাজার ছাগু ব্যান করা হয়েছে এবং অবশিষ্টরা ব্যান হওয়ার অপেক্ষায় আছে।)
এরা বাদে যারা আমাদের সাথে ছিলেন এবং আছেন তাঁদের জন্য আমাদেরকে ছাগু কেল্লার মতো ডলার ইউরো খরচ করা লাগেনি, পাঁচ টাকা দরে লাইক বিক্রি করা লাগেনি। শুধু মাত্র মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বুকে নিয়ে শাহবাগে সাইবার যুদ্ধ এতদূর এসেছে এবং সামনে এগিয়ে যাবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েরSlogan71 এর কয়েকজন উদ্যমী তরুণের এই পথ চলায় সাথে থাকুন। কোন কিছুই আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে একচুলও বিচ্যুত করতে পারবে না। একচুলও না। জয় বাংলা।


বাঁশেরকেল্লা এবং এর ভ্যারিয়েন্টগুলো মিথ্যা আর গুজবে ঠাঁসা পেজ, আর বাংলাদেশে টপ দুটো ইসলামের ক্ষতিকারীদের একটা। সত্যকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য মিথ্যাকে কোনদিন প্রয়োজন হয়নি, হবেও না। ইসলামকে এই দেশে বিতর্কিত করছে জামাত শিবির। জামাত শিবির যখন ছিলনা তখনো ইসলাম ছিল আর যখন থাকবে না তখনো ইসলাম থাকবে............
জয় বাংলা।।
/////Mashfi Rahman

রাজশাহীতে আটক দুই জামায়াত নেতার কাছ থেকে মহানগরীতে বিভিন্ন সময় সংঘটিত নাশকতা সম্পর্কে চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছে পুলিশ। নাশকতা প্রতিরোধে এসব তথ্য অনেক কাজে লাগবে বলে মনে করছে তারা।

তাই অভিযান শেষ হলে সোমবার বিকেলে অথবা মঙ্গলবার সকালে তাদের মহানগরীর বোয়ালিয়া ও রাজপাড়া থানার পৃথক মামলায় গ্রেফতার দেখানোর কথা রয়েছে। পরে আদালতে হাজির করে রিমান্ডের আবেদন জানানো হবে বলে জানিয়েছে ডিবি পুলিশ।

মহানগর ডিবি পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর হোসেন বাংলানিউজকে জানান, আটক জামায়াতের রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি মাওলানা ফরিদ উদ্দিনের গ্রামের বাড়ি কক্সবাজারের কুতুবদিয়ায়। তিনি রাজশাহীতে দীর্ঘদিন থাকার সুবাদে স্থানীয় জামায়াতের নেতা হয়েছেন।

তবে স্থায়ী বাসিন্দা হওয়ার জন্য মহানগরীতে জায়গা কিনলেও সেখানে বাড়ি না করে ভাড়া থাকেন। এছাড়া মহানগরীর মসজিদ মিশন একাডেমিতে শিক্ষকতা করায় সেখান থেকেই গোপনে নানা নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড চালাতেন। তার ব্যাপারে আরও খোঁজ-খবর নেওয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

আলমগীর হোসেন বলেন, "আটক অপর জামায়াত নেতা পবার পারিলা ইউনিয়নের সভাপতি আজম আলী (৪২) রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামী ইতিহাস বিভাগ থেকে পাস করে সরাসরি এ দলের রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। এর আগে তিনি ছাত্রশিবির করতেন। পবার খড়খড়ড়ি বাইপাস ও আশপাশের এলাকায় যত নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে সবগুলোর সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে।"

তাদের দুইজনকে আটকের কারণে জামায়াতের মহানগর ও পূর্ব জামায়াতের অনেক কর্মকাণ্ডে স্থবিরতা নেমে আসবে। অভিযান শেষ হলে সোমবার বিকেলে বা মঙ্গলবার সকালে দুই থানার পৃথক মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে তাদের আদালত চালান এবং রিমান্ড আবেদনের আভাস দেন ওসি ডিবি।

না দেশে শুধু নাস্তিক আর নাস্তিক,রাস্তার উপর গাছ গুলোও নাস্তিক ।তাই দিছে ছাগুরা ঘ্যাচাং কইরা কাইটা ।
এ বিষয়ে শফী সাবের কাছে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন....

শফী-এই মিয়া কাগজ তৈরী হয় কি দিয়া ?

প্রশ্নকর্তা-জ্বি মানে গাছ ও অন্যান্য উপকরণ দিয়া ।

শফী-তাইলে যখন কোরআনই পোড়াইতে পারছি তাহলে গাছ আর এমন কি জিনিস ।

প্রশ্নকর্তা-আচ্ছা নাস্তিক কাকে বলে ?

শফী-ইয়ে মানে ইয়ে যারা রাজাকারের বিচার চায় তারাই নাস্তিক ।

প্রশ্নকর্তা-তাহলে গাছ গুলো কি........

শফী-আরে দুর মিয়া আপনি শুধু গাছের প্রসঙ্গে যান আপনিও নাস্তিক.... ম্যা...ম্যা...ম্যা...ম্যা...ম্যা....ম্যা.....

[{প্রশ্নকর্তা-হাসিব}]
ব্রেকিং নিউজ--- ব্রেকিং নিউজ---
কিছুন্য।।পূর্বে ককটেল ফুটাতে এসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের হাতে ধরা পরেছে ৩ পিকেটার।। টি এস সির সড়ক দ্বীপের পাশে ককটেল ফুটিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় ছাত্ররা তাদেরকে ধরে ফেলে অতঃপর গণধোলাই দিয়ে পিকেটারদের প্রক্টরের হাতে তুলে দেয় ছাত্ররা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের মত সারা বাংলাদেশে সবাই এই সব জামাত শিবিরের জানোয়ারদেরকে রুখে দিন।।
জয় বাংলা, জয় তারুণ্য।।

হাসনাত আব্দুল হাইয়ের গল্প থেকে প্রথম আলোর সর্বশেষ জনমত জরিপ
মুর্হুমৃুর্হু নিরপেক্ষতার আঘাতে শয্যাশায়ী বাংলাদেশ!
বাংলাদেশে নিরপেক্ষতার সবটুকু জুড়ে প্রথম আলো। যারা নিরপেক্ষ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত তাদের জন্য নিরাপদ ছাতাও এই প্রথম আলো। অমৃল্য এই নিরপেক্ষতাকে কিভাবে ধারন করবে বাংলাদেশ! কেননা বাংলাদেশ তো আর নিরপেক্ষ নয়। হওয়ার সুযোগও নাই। ৩০ লক্ষ শহীদ .. .. দু লক্ষ মা বোনের সম্ভ্রম .. .. যুদ্ধাপরাধী সর্বোপরি বাংলাদেশ বিরোধীদের ক্রমাগত কেচো থেকে কেউটে হয়ে অজগর হয়ে ওঠা কিংবা যুদ্ধপাপীদের গাড়ীতে লাল সবুজ পতাকা ওড়া.. ..
নিরপেক্ষ হতে গেলেই যে বাংলাদেশ আর বাংলাদেশ থাকে না .. .. টান পড়ে অস্তিত্ব ধরেই। কিন্তু প্রথম আলো নাছোড়, বাংলাশেকে নিরপেক্ষ বানিয়েই ছাড়বে। নিরপেক্ষতা মানে সবার প্রতি সমান সদয় হওয়া। আর জামায়াত রাজনীতি করতে না পারলে নিরপেক্ষতা থাকে কি করে? নিরপেক্ষতা ক্ষ্‌ুন্ন করে যুদ্ধপাপাীদের বিচার কেন চাইবে শাহবাগ জাগরণ মঞ্চ?
প্রথম আলোর জরিপের শানে নুযুল .. .. নিরপেক্ষতা ক্ষুন্ন করার দায়ে জাগরন মঞ্চ অপরাধী, আর কোনভাবেই নিষিদ্ধ হতে পারে না জামায়াত।
আমরা এবার তাকাই প্রথম আলোর জরিপের দিকে (১) গাগরন মঞ্চকে সমর্থন করে করে ২৩.৪ শতাংশ আর জাগরণ মঞ্চকে সমর্থন করে না ৫৭.৫ শতাংশ।
(২) জামায়তের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার পক্ষে ২৫.৪ শতাংশ আর জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার বিপক্ষে ৬৪.৮ শতাংশ।
উপসংহার : শহবাগকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে সবচেয়ে নোংরা পথ নারীর চরিত্রহননকে সামনে টেনে এনেছে প্রথম আলো।
এসময়ে বাংলাদেশে সবচেয়ে আলোচিত ইস্যু হেফাজতের ১৩ দফা। এ সংক্রান্ত কোন জরিপ প্রথম আলো করেনি। আমরা ধরেই নিচ্ছি .. .. যে নিরপেক্ষতার স্বার্থেই ১৩ দফাকেও টিকিয়ে রাখতে চায় প্রথম আলো।
জরিপ নিয়ে ভিন্ন একটা বিষয় মনে পড়ে গেল। একসময় ভয়েস অব আমেরিকা শুনতাম। রাত ১০টার বাংল্‌া সংবাদ ও তাদের সংবাদ পর্য্যালোচনা। ভয়েস অব আমেরিকার ওই বাংলা অনুষ্ঠানে প্রতিদিনই থাকত .... ভয়েস অব আমেরিকার সম্পাদকীয়। ওই সম্পাদকীয় পড়ার সময় পাঠক বা পাঠিকা শুরুতেই বলতেন.. .. এবারে শুনবেন ভয়েস অব আমেরিকার সম্পাদকীয় যাতে যুক্তরাস্ট্র সরকারের অভিমতই প্রতিফলিত হচ্ছে। প্রথম আলোর এইসব জরিপ দেখলে ভয়েস অব আমেরিকার সম্পাদকীয়র কথাই মনে পড়ে যায়। ..... .. প্রথম আলোর জরিপের উদ্দেশ্য প্রথম আলোর সম্পাদকীয় নীতিরই প্রতিফলন।

////Nazmul Tapan

This Day in The BANGLADESH LIBERATION WAR-1971
13th May-1971

কেমন ছিল মুক্তিযুদ্ধের সেই দিনগুলি?
১৩ মে, ১৯৭১

...See More
"আমি কখনো কল্পনাও করিনি বেরোতে পারব। সব সময় আল্লারে ডাকছি।"
বলছিলেন ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে দীর্ঘ ১৭ দিন পর জীবন ফিরে পাওয়া রেশমা বেগম।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে রেশমা বলেন, "ফাটলের কথা বলার পরে মালিক আমাদের বলেছিল এটা কিছু না, তোমরা কাজ...See More
"Please নাস্তিক বলবেন না। আমি আললাহর ইসলাম বিস্বাস করি। জামায়াতে ইসলাম না।" এই ফেসবুক পেজ থেকে করা নিচের প্রশ্নদুটি আমাদেরও---
দুইটা প্রশ্ন মাথায় ঘুরছে, ঘুম আসছে না-

প্রশ্ন ১- যে কাদের মোল্লার রায় আমাকে রাজপথে নামাল ৫ই ফেব্রুয়ারী, সেই মামলার অগ্রগতি কি? 

প্রশ্ন ২- ব্লগার রাজিব হত্যাকাণ্ডের মামলার অগ্রগতি কি? ৫ জন গ্রেপ্তারের পর স্বীকারোক্তিমূলক জবান বন্দিতে যে বড়ভাই এর কথা বলেছিল, সেই বড়ভাই কে ? তাকে কবে গ্রেপ্তার করা হবে ? সেই ৫ জনের ঘাতকের খবর কি ?

পেজ পাঠকগন, দয়া করে আমাকে এই দুইটা প্রশ্নের উত্তর পেতে সহায়তা করুন। কয়টা রাত আমার ঠিকমতো ঘুম আসছে না-

আজকেও কিছু বলবো না, তবে ছাগুদের কাছে একটাই প্রশ্ন রাখলাম তোদের ইসলাম দেশে কায়েম হলে কি "বাবা-মেয়ের" সম্পর্কটা এখনকার মতোই থাকবে নাকি নতুন কোন ফতোয়া দিয়া এই পবিত্র সম্পর্কটাকে এই ছবির অপপ্রচারের মতোই নোংরা করে ফেলবি?

গতকাল সবার হাতে বাঁশ খেয়ে চুতিয়া পেজ " বখতিয়ারের ঘোড়া " একটা বিশাল বড় বক্তিতা দিয়েছিল যার মাধ্যমে বোঝাতে চেয়েছিলো তারা জানতো না যে ঐ ছবিটি বাবা মেয়ের।
তাহলে এটা কি?, এই ছবি এখনো তাদের পেজে কিভাবে থাকে।

এইটা কি কোন মুসলমানের ওয়াদা হতে পারে?
আপনি কি এখনো মনে করেন এরা প্রকৃত মুসলমান??
এখনো এদের কাছে নিজের পবিত্র ধর্মের ঠিকাদারি দিতে চান???
এদের সাপোর্ট দিলে ইমানদার মুসলমানের খাতায় নামটা থাকবে তো????

বিঃ দ্রঃ গতকাল কিছু ছাগবান্ধব কমেন্ট করেছিলো যে বাবা-মেয়ের সম্পর্কে কেউ যেনে শুনে বাজে মন্তব্য করে না, সেই ছাগবান্ধবদের এই পোস্টে একটা মন্তব্য দেখতে আমি বিশেষ ভাবে আগ্রহী।
------------------------------
ইসলাম ধর্মে এই মিথ্যাচার সম্পর্কে কি বলে????
"তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশ্রিত করো না এবং জেনে-বুঝে সত্য গোপন করো না।" - (সূরাঃ আল-বাকারাহ্, আয়াতঃ ৪২)
"তাদের পূর্ববর্তীরাও মিথ্যারোপ করেছিল, ফলে তাদের কাছে আযাব এমনভাবে আসল, যা তারা কল্পনাও করত না।" - (সূরাঃ আয-যুমার, আয়াতঃ ২৫)
"মিথ্যা তারাই বলে, যারা আল্লাহর আয়াতে ইমান রাখে না।"- (সুরাঃ নাহল, আয়াতঃ ১০৫)
------------------------------
সত্য এবং শুধুই সত্যঃ
# জামায়াতে ইসলাম মেইড ইন পাপিস্তান।
# মিথ্যা বলা মওদূদী ধর্ম বিশ্বাসীদের ঈমানের অঙ্গ।
# বাংলাদেশ পাপিস্তানি ছাত্র ছিঃবির - মিথ্যা ও অন্যায় প্রতিষ্ঠার নির্লজ্জ কাফেলা।
------------------------------
ছাগু পোষ্টঃ
https://www.facebook.com/photo.php?fbid=526494160741458

ছাগু পেইজঃ
বখতিয়ারের ঘোড়া

সত্য ছবিঃ
প্রথম ছবিতে দেখুন তারা ভুল স্বীকার করেছিলো, এবং একই নোংরামীর অন্য একটি (নিচের লিংকের) ছবি ডিলিট করেছিলোঃ
https://www.facebook.com/photo.php?fbid=10201092074814850
অন্য কোন সত্য ছবির লিংক দেওয়ার প্রয়োজন দেখছি না।
------------------------------
মিথ্যাচারটি স্ক্রিনশট নেওয়ার সময় পর্যন্ত,
শেয়ার করেছেন ২৫৪ জন
লাইক করেছেন ১৭৩ জন।

যারা এই ছাগু পেজের লাইকার এবং এদের সব মিথ্যাচার যাচাই না করেই শেয়ার করে পাপের ভাগীদার হচ্ছেন, তাদের জন্যঃ

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ
"কোনো ব্যাক্তির মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এতটুকুই যথেষ্ঠ যে, সে যা শুনে তাই যাচাই না করে বিশ্বাস করে এবং অন্যের কাছে প্রচার করে।" (সহীহ মুসলিম ১ম/হাঃ ৫)

আপনাদের জন্য আল্লাহ বলেছেনঃ
"সে আল্লাহর আয়াতসমূহ শুনে, অতঃপর অহংকারী হয়ে জেদ ধরে, যেন সে আয়াত শুনেনি। অতএব, তাকে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তির সুসংবাদ দিন।" - (সূরাঃ জাসিয়া, আয়াতঃ ৮)
------------------------------
জামায়াত শিবিরের মিথ্যাচার সমগ্রঃ
লিংকঃ https://www.facebook.com/media/set/?set=a.10200355579602930.77465107.1558098515&type=3

::::গণজাগরণ মঞ্চ, প্রজন্ম চত্বর

নিত্যদিনের মত আজো সন্ধ্যায় ক্যাম্পাসে আড্ডা দিচ্ছিলাম। সাড়ে আটটার দিকে ডাচের ওখানে ককটেল ফোটার শব্দ পেলাম। হঠাৎ ধর-ধর শব্দ শুনে তাকিয়ে দেখি একটি ছেলে প্রাণপণে দৌড়াচ্ছে্ আর কয়েকটি ছেলে তাকে ধাওয়া করছে। ছেলেটি হাতেনাতে ধরা পরল। আমরাও অকুস্থলে হাজির। ততক্ষণে এক পশলা মার খাওয়া হয়ে গেছে ছেলেটার। ছেলেটি জানালো তারা তিনজন ছিল এবং তার মাধ্যমেই অন্য দুজনকে ডাকিয়ে আনা হল। তিনজনের একজনের কাছ থেকে আরো ৫টি ককটেল উদ্ধার করা হল।

তিনজনেই বেদম মার খেল। দু:খজনক ব্যাপার হল, তিনটি ছেলেই অল্প বয়সী। ধারণা করি, ওদের বয়স সর্বোচ্চ ১৬-২০ বছরের মধ্যে হবে। অথচ এরা ক্যাম্পাসের মত স্পর্শকাতর জায়গায় ককটেল ফোটাতে এসেছে! ককটেল ফোটানোর জন্য কত টাকাই-বা এরা পেয়েছে! ২০০! ৫০০!! মাত্র ক'টা টাকার জন্য ককটেল ফোটাতে এসে তিনজনেই বেদম গণধোলাই খেলো সবার হাতে। আর সবাই এতটাই ক্ষিপ্ত ছিল যে-যেভাবে পারছিল মেরেই যাচ্ছিল! বাঙালি মারার সুযোগ কি আর হাতছাড়া করে! সুযোগ পেলে পঙ্গু ব্যক্তিটাও পারলে দুটি লাথি মারে! পরবর্তীতে তাদেরকে প্রক্টরের হাতে সমর্পণ করা হল। ততক্ষণে অবশ্য তিনজনের অবস্থাই ভয়াবহ! গণধোলাই খেয়ে একদম হতচ্ছাড়া!

পাবলিক প্লেসে সবাই যখন ক্ষিপ্ত হয়ে গণধোলাই দেয়, তখন চেয়ে দেখা ছাড়া বিশেষ কিছু করার থাকে না! মায়া লাগছিল ছেলেগুলোর জন্য! কচি বয়স! অথচ এদেরকে ব্যবহার করা হয় ককটেল ফোটানোর জন্য! এরাও ব্যবহৃত হয়! এর আগেও আমরা দেখেছি বিভিন্ন মিছিলে কিংবা পুলিশের সাথে সংঘর্ষে শিশুকিশোরদের ব্যবহার করা হয়। খুবই ভয়ঙ্কর প্রবণতা! আমাদের দেশের নষ্ট রাজনীতি-অপরাজনীতির আঘাত থেকেই কেউ মুক্ত নয়। এর প্রভাব-আঘাত সর্বব্যাপী। কবে যে আমরা অপরাজনীতি থেকে মুক্তি পাবো!
////Omar Hasan Al Zahid
132Like ·  · 
3Like ·  · 

গুলির চিহ্ন কই????
****কোথাও বেপরোয়া গোলাগুলি হইলে আশেপাশে ক্যামন গুলির চিহ্ন থাকে সেটি এই বিদেশী কয়েকটি ছবি দেখে জেনে নিন।

বি এন পি সভানেত্রী দাবি করেছেন গত ৫ই মে মধ্যরাতে প্রায় ২৫০০-৩০০০ হেফাজতিকে সরকারী যৌথ বাহিনী গণহত্যা করেছে, আরবিভিন্ন জামাতি পেজ থিকে দাবি করা হছে ৫০০০ এর মত মানুষ সে দিন মতিঝিলে হত্যা করা হইছে! তারা বিভিন্ন ভিডিও চিত্র প্রকাশ করেছে, (যদিও কোনো ভিডিওতে তারা ৫ এর অধিক মৃত লাশ দেখাতে পারে নাই, ২৫০০ তো দুরের কথা।) আর প্রায় সব গুলো ভিডিও একই লাশের বিভিন্ন এঙ্গেলে তোলা।

আমার চাচা একজন আর্মি মেজর। কালকে রাতে তার সাথে এ বিষয় কথা হয়। এই ঘটনার সত্যতা জানতে চাইলে তিনি আমাকে যে জবাব দেন তা আপনাদের কাছে নিম্নে বর্ণনা করলাম।

১। ২৫০০ মানুষের মধ্যে প্রতেক জনকে হত্যা করার জন্য গড়ে ৩টি করে গুলি চালাতে হয়ছে। এর অর্থ ৭৫০০ রাউন্ড গুলি প্রয়জন শুধু তাদের মারতে।

২/ এ ছাড়া ৩০০০ রাউন্ড গুলি রাস্তা,বিল্ডিং ও অন্যান জাগাতে লাগার কথা।

৩/ যেহেতু মিশন রাতের বেলা হইছে, তাই আরো ২০০০ রাউন্ড গুলি লক্ষ্য ভ্রষ্ট বা টার্গেট মিস হওয়ার কথা।

সুতরাং সে দিন প্রায় ১২০০০ রাউন্ড গুলি চলছিলো ২৫০০ হেফাজতি কে হত্যা করার জন্য। আমার চাচা বলেন ১২০০০ রাউন্ড গুলি চালানো হলো কিন্তু মতিঝিল এলাকাতে কোনো দেওয়ালে গুলির চিহ্ন পর্যন্ত নেই, এটা কি সম্ভব ? তিনি আরো বলেন কোনো জায়গাতে ১০০ রাউন্ড গুলি বর্ষণ করা হলে, সেই জায়গা দেখে ৫ বছরের এক শিশুও বলতে পারবে এখানে গোলা-গুলি হয়েছিল। আর তাছাড়া সেদিন লাখ লাখ হেফাজতি ও ২০০ সাংবাদিক সেখানে ছিল। তাদের একজনের মোবাইলে কি ১০ জনের বেশী লাশের ছবি তোলা সম্ভব হয়নি? এই ডিজিটাল যুগে কোনো সত্যকে বা মিথ্যাকে লুকিয়ে রাখা যায় না। 
এর পর তিনি মৃদু হাসতে হাসতে আমার কাধে হাত রেখে বলেন "তুমি শিক্ষিত ছেলে, সত্য কি এবার নিজেই বুঝে নাও". 

তাই সবার কাছে আকুল আবেদন করছি, দয়া করে জামাতের গুজবে কান দেওয়া এবং তা ছড়ানোর আগে আল্লাহ প্রদত্ত মাথাকে একটু ব্যবহার করবেন। 

****কোথাও বেপরোয়া গোলাগুলি হইলে আশেপাশে ক্যামন গুলির চিহ্ন থাকে সেটি এই বিদেশী কয়েকটি ছবি দেখে জেনে নিন।

///We hate Bangladesh Jamaat e Islami Chhatra Shibir
116Like ·  · 

আমাদের মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলো কেমন ছিল?
তারিখ: ১৪ই মে, ১৯৭১

This Day in The BANGLADESH LIBERATION WAR-1971
14th May-1971

কার্টেসি: station 71.13


যে মউদুদীর হাতে জামাত শিবিরের জন্ম সেই কুসন্তানেরা এই দেশকেই তো চায় না, তবে এই দেশকে ভালবাসবে কি করে??

স্যার সলিমুল্লাহ মুসলিম এতিমখানা - থেকে ফিরলাম।
ভীষণ রাগ, দুঃখ, ক্ষোভ আর হতাশা নিয়ে পিসির সামনে বসেছি।

ওখানে থাকে প্রায় ২৫০ জন শিক্ষার্থী, এখন উপস্থিত ২৩৪ জন।
সমাজের সবচেয়ে হতভাগা পিতৃ-মাতৃহীন অসহায় এতিম ওরা।

জানতে পারলাম - ওরা ভয়ানক এক কাজ করেছে !!! এই সমাজে - যা রীতিমত অপরাধ বটে।
ছেলে-মেয়েগুলো অসহ্য হয়ে - ম্যানেজিং কমিটির ক্রমাগত দুর্নীতির প্রতিবাদ করেছে !!!
এতিম খানার জমি অন্যায়ভাবে বিক্রি করে দেবার প্রতিবাদ করেছে।

ফলাফল হিসেবে: ওদের খাবার সকল বন্দবস্ত বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।
আজ থেকে সকল থেকে ওদের খাবার ছিল না।
আগামী কাল থেকে ওরা কি খাবে, তারও কোন নিশ্চয়তা নাই।
শিক্ষা খরচ তো বন্ধ হয়েছে আগেই।

আজ মা দিবসে ফেসবুকে অনেক ভালবাসা দেখলাম।
মায়ের আদর, স্নেহ, ভালবাসার - অনেক সুখস্মৃতির গল্প।
অন্যদিকে - এই মা দিবসে, এতগুলো মাতৃহীন ছেলেমেয়ে না খেয়ে কাটল। মায়ের ভালবাসা তো দুরে থাক।

আমি আপনাদেরকে অপরাধী বানাতে লিখছি না।
আমি আপনাদের কাছে মানবতার কথাও বলছি না।
ওদের পাশে দাঁড়ালে, আল্লাহ আপনাকে কি উপহার দেবেন, তা বলার মত এলেম আল্লাহ আমাকে দেন নাই।
আমি শুধু বলতে চাই - চলেন একবার ওদের পাশে গিয়ে দাড়াই। মাতৃস্নেহ পাবার কৃতজ্ঞতা হিসেবে। অথবা এমনিতেই। 
ওদের এক বেলা খাবার যোগাড় অন্তত করে দিয়ে আসি।

আমরা কাল সকালে যাচ্ছি।
"ভালবাসি বাংলাদেশ" গ্রুপের থেকে কালকের খাবারের আয়োজন করেছি। পরশু কি হবে এখনো জানি না।

From the status of: Sufi Faruq Ibne Abubakar
262Like ·  · 

No comments:

Post a Comment