ভারতীয় ক্ষমতা ব্যবহার করে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের সাথে প্রতারনা করছে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু এমপি মন্ত্রীরা।
দাদা স্বভক্তি প্রনাম রইল।
বাংলাদেশের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র ভূমি বাংলাদেশ বিগত কয়েক শত বছর ধরে বেহাত হয়ে গেছে। আর পিছনে না তাকিয়ে বর্বরতা নির্যাতন চালায় দিনের পর দিন। ভিটে মাটি ছেড়ে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা শরনার্থী হয়ে ভারতে অতিতে যেমন বহু সংখ্যক হিন্দু পালিয়ে গিয়েছে বর্তমানেও ঠিক একই ভাবে পালিয়ে যাচ্ছে আর অতি অল্প সময়ের মধ্যে সবাই পাড়ি জমাবে। ভবিষ্যত বলে বাংলাদেশের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কিছু নাই। বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ব্যাবস্তায় তথাকথিত ও প্রচলিত একটি ধ্রুব সত্য কথা বলার আছে যে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো মনিটরিং করে ভারত রাষ্ট্র। এবং আন্তর্জাতিক ভাবে রাজনৈতিক দলগুলো কে দিয়ে বাংলাদেশের সরকার গঠন করে সরকার পরিবর্তনের দায়িত্ব পালন করে ভারত সরকার। তেমনি এটিও জানা গিয়েছে যে বাংলাদেশের খুলনা জেলার ৫ আসনে সংখ্যালঘু আসন হিসাবে ভারত সরকার দ্বীপাক্ষিক সম্পর্কের শর্ত সাপেক্ষ্যে নারায়ন চন্দ্র চন্দ মহোদয় কে ভারতের সহযোগিতায় মোনোনয়ন দেওয়া হয়। এবং বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় বার বার জাতীয় সংসদ সদস্য হয়ে চলমান সরকার এর মাননীয় প্রতি মন্ত্রী হিসাবে জাতীয় দায়িত্ব পালন করছেন। কিন্তু পরিতাপের বিষয় হলো তার নিজের জন্মস্থান ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এক জন জামায়াত ইসলামের। প্রতি মন্ত্রী মহোদয় এর নিজের উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান একজন বিএনপির, উপজেলা ভাইসচেয়ারম্যান একজন জামায়াত ইসলামের, ও উপজেলা মহিলা ভাইসচেয়ারম্যান একজন জামায়াত ইসলামের আমীরের স্ত্রী খোদ মহিলা জামায়াত ইসলামের। এবং প্রতি মন্ত্রীর নিজের পরিবারের বড়ো সন্তান মুসলমানের মেয়ে বিবাহ করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ভোগ করছেন। প্রতি মন্ত্রী মহোদয় প্রচুর অর্থের বিনিময়ে মুসলমান সন্ত্রাস বাহিনীর সদস্যদের সরকারী চাকুরি দিচ্ছে। প্রতি মন্ত্রী মহোদয়ের নিজের থানায় প্রতি মাসে গড়ে একটি করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের নাবালিকা আথবা সাবালিকা মেয়েকে জোর করে ধর্ষণ অপহরণ ধর্মান্তরিত করে মুসলিম মৌলবাদ করছে। আমি ও আমরা বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণ সনাতন ধর্মাবলম্বী তার নিকট সহযোগিতা চাইলে রিতিমত ফোন নম্বর বন্ধ করে রাখেন। প্রতি মন্ত্রী মহোদয়ের নিকট বাংলাদেশের কোনো সনাতন ধর্মাবলম্বীদের শিক্ষিত ছেলেরা চাকরি চাইতে গেলে রিতিমত প্রতারনা করেন। প্রতি মন্ত্রী মহোদয়কে শ্রী বৃদ্ধি করে মুসলিম জঙ্গীবাদী সংগঠন গুলো জঙ্গী ততপরতা চালিয়ে যায় এবং তাকে এবিষয় তথ্য দিলে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেন নাই উপরন্তু যে তথ্য দেয়ায় তাকে বিপদে ফেলে লাঞ্ছনা করেন। প্রতি মন্ত্রী মহোদয় জঙ্গীবাদী সংগঠন এবং জামায়াত ইসলামের প্রিষ্ঠপোষকতা করছেন। প্রতি মন্ত্রী মহোদয় প্রচুর অর্থের বিনিময় সরকারী সুযোগ সুবিধা নিজের ইচ্ছা মতো বিক্রয় করছেন। প্রতি মন্ত্রী মহোদয় শ্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ মহোদয় ২ দিন আগে ৫০ লক্ষ টাকার বিনিময় তার নিজের উপজেলা সদর মহাবিদ্যালয় সরকারীকরন না করে ডুমুরিয়া উপজেলা সদর থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার অদুরে অজপাড়াগায়ের একটি মহাবিদ্যালয় কে সরকারীকরন করছেন। উল্লেখ থাকে যে সরকারীকরন মহাবিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক বৃন্দ জামায়াত ইসলাম ও বিএনপি লভিস্ট। প্রতি মন্ত্রী মহোদয়ের নিজের উপজেলায় কোনো মুসলমান সন্ত্রাস বাহিনী সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র ভূমি জমি জায়গা দখলদারিত্ব করলে তাকে জানালে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেন নাই। উপরন্তু সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধ্বংস করার পরিকল্পনা করেন। প্রতি মন্ত্রী মহোদয়ের দায়িত্বে আওয়ামী লীগের কমিটি গঠন করেছেন প্রতিটি ওয়ার্ডে, ইউনিয়নের কমিটিতে যেখানে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক দুজনই সনাতন ধর্মাবলম্বীর ছিল সেখানে একজন করে মুসলমান পদ দিয়ে হিন্দু সংখ্যালঘুদের অস্তিত্ব ধ্বংস অনিবার্য করছেন। প্রতি মন্ত্রী মহোদয় বিএনপি জামায়াত ইসলামের সাথে আততায়ী করে নিজের নির্বাচনী এলাকায় চাদাবাজী করেন। প্রতি মন্ত্রী মহোদয় ভারতের তথাগত রায় মহোদয় কে বাংলাদেশে এনে নিজের উপজেলা বাসির মগজ ধোলাই ও আই ওয়াশ করে ব্যাপক স্বৈরাচারী শাসন করছেন। প্রতি মন্ত্রী মহোদয় এর বিরুদ্ধে কোনো প্রকার প্রতিবাদ করলে তার পিছনে শত্রু লেলিয়ে দিয়ে ভারত রাষ্ট্রে তাড়িয়ে দেন।
দাদা মৎস ও প্রানী সম্পদ প্রতি মন্ত্রী শ্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ মহোদয় কে আন্তর্জাতিক ভাবে প্রতিরোধ করে এর বিহিত ব্যাবস্তা গ্রহণ করিবেন। আপনাদের সকলের রাতুল চরনে হাত রেখে বাংলাদেশের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অস্তিত্ব রক্ষায় আমার এই অনাবদ্ধ চিঠি পোস্ট করিলাম।
ইতি -----
আপনার একান্ত অনুগত
অমরেশ গাইন,
গ্রামঃ কুশারহুলা,
ডাকঘরঃ ঘোনাবান্দা,
থানাঃ ডুমুরিয়া,
জেলাঃ খুলনা,
বাংলাদেশ।
ফোন নম্বরঃ 008801728450787
-- বাংলাদেশের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র ভূমি বাংলাদেশ বিগত কয়েক শত বছর ধরে বেহাত হয়ে গেছে। আর পিছনে না তাকিয়ে বর্বরতা নির্যাতন চালায় দিনের পর দিন। ভিটে মাটি ছেড়ে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা শরনার্থী হয়ে ভারতে অতিতে যেমন বহু সংখ্যক হিন্দু পালিয়ে গিয়েছে বর্তমানেও ঠিক একই ভাবে পালিয়ে যাচ্ছে আর অতি অল্প সময়ের মধ্যে সবাই পাড়ি জমাবে। ভবিষ্যত বলে বাংলাদেশের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কিছু নাই। বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ব্যাবস্তায় তথাকথিত ও প্রচলিত একটি ধ্রুব সত্য কথা বলার আছে যে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো মনিটরিং করে ভারত রাষ্ট্র। এবং আন্তর্জাতিক ভাবে রাজনৈতিক দলগুলো কে দিয়ে বাংলাদেশের সরকার গঠন করে সরকার পরিবর্তনের দায়িত্ব পালন করে ভারত সরকার। তেমনি এটিও জানা গিয়েছে যে বাংলাদেশের খুলনা জেলার ৫ আসনে সংখ্যালঘু আসন হিসাবে ভারত সরকার দ্বীপাক্ষিক সম্পর্কের শর্ত সাপেক্ষ্যে নারায়ন চন্দ্র চন্দ মহোদয় কে ভারতের সহযোগিতায় মোনোনয়ন দেওয়া হয়। এবং বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় বার বার জাতীয় সংসদ সদস্য হয়ে চলমান সরকার এর মাননীয় প্রতি মন্ত্রী হিসাবে জাতীয় দায়িত্ব পালন করছেন। কিন্তু পরিতাপের বিষয় হলো তার নিজের জন্মস্থান ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এক জন জামায়াত ইসলামের। প্রতি মন্ত্রী মহোদয় এর নিজের উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান একজন বিএনপির, উপজেলা ভাইসচেয়ারম্যান একজন জামায়াত ইসলামের, ও উপজেলা মহিলা ভাইসচেয়ারম্যান একজন জামায়াত ইসলামের আমীরের স্ত্রী খোদ মহিলা জামায়াত ইসলামের। এবং প্রতি মন্ত্রীর নিজের পরিবারের বড়ো সন্তান মুসলমানের মেয়ে বিবাহ করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ভোগ করছেন। প্রতি মন্ত্রী মহোদয় প্রচুর অর্থের বিনিময়ে মুসলমান সন্ত্রাস বাহিনীর সদস্যদের সরকারী চাকুরি দিচ্ছে। প্রতি মন্ত্রী মহোদয়ের নিজের থানায় প্রতি মাসে গড়ে একটি করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের নাবালিকা আথবা সাবালিকা মেয়েকে জোর করে ধর্ষণ অপহরণ ধর্মান্তরিত করে মুসলিম মৌলবাদ করছে। আমি ও আমরা বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণ সনাতন ধর্মাবলম্বী তার নিকট সহযোগিতা চাইলে রিতিমত ফোন নম্বর বন্ধ করে রাখেন। প্রতি মন্ত্রী মহোদয়ের নিকট বাংলাদেশের কোনো সনাতন ধর্মাবলম্বীদের শিক্ষিত ছেলেরা চাকরি চাইতে গেলে রিতিমত প্রতারনা করেন। প্রতি মন্ত্রী মহোদয়কে শ্রী বৃদ্ধি করে মুসলিম জঙ্গীবাদী সংগঠন গুলো জঙ্গী ততপরতা চালিয়ে যায় এবং তাকে এবিষয় তথ্য দিলে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেন নাই উপরন্তু যে তথ্য দেয়ায় তাকে বিপদে ফেলে লাঞ্ছনা করেন। প্রতি মন্ত্রী মহোদয় জঙ্গীবাদী সংগঠন এবং জামায়াত ইসলামের প্রিষ্ঠপোষকতা করছেন। প্রতি মন্ত্রী মহোদয় প্রচুর অর্থের বিনিময় সরকারী সুযোগ সুবিধা নিজের ইচ্ছা মতো বিক্রয় করছেন। প্রতি মন্ত্রী মহোদয় শ্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ মহোদয় ২ দিন আগে ৫০ লক্ষ টাকার বিনিময় তার নিজের উপজেলা সদর মহাবিদ্যালয় সরকারীকরন না করে ডুমুরিয়া উপজেলা সদর থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার অদুরে অজপাড়াগায়ের একটি মহাবিদ্যালয় কে সরকারীকরন করছেন। উল্লেখ থাকে যে সরকারীকরন মহাবিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক বৃন্দ জামায়াত ইসলাম ও বিএনপি লভিস্ট। প্রতি মন্ত্রী মহোদয়ের নিজের উপজেলায় কোনো মুসলমান সন্ত্রাস বাহিনী সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র ভূমি জমি জায়গা দখলদারিত্ব করলে তাকে জানালে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেন নাই। উপরন্তু সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধ্বংস করার পরিকল্পনা করেন। প্রতি মন্ত্রী মহোদয়ের দায়িত্বে আওয়ামী লীগের কমিটি গঠন করেছেন প্রতিটি ওয়ার্ডে, ইউনিয়নের কমিটিতে যেখানে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক দুজনই সনাতন ধর্মাবলম্বীর ছিল সেখানে একজন করে মুসলমান পদ দিয়ে হিন্দু সংখ্যালঘুদের অস্তিত্ব ধ্বংস অনিবার্য করছেন। প্রতি মন্ত্রী মহোদয় বিএনপি জামায়াত ইসলামের সাথে আততায়ী করে নিজের নির্বাচনী এলাকায় চাদাবাজী করেন। প্রতি মন্ত্রী মহোদয় ভারতের তথাগত রায় মহোদয় কে বাংলাদেশে এনে নিজের উপজেলা বাসির মগজ ধোলাই ও আই ওয়াশ করে ব্যাপক স্বৈরাচারী শাসন করছেন। প্রতি মন্ত্রী মহোদয় এর বিরুদ্ধে কোনো প্রকার প্রতিবাদ করলে তার পিছনে শত্রু লেলিয়ে দিয়ে ভারত রাষ্ট্রে তাড়িয়ে দেন।
দাদা মৎস ও প্রানী সম্পদ প্রতি মন্ত্রী শ্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ মহোদয় কে আন্তর্জাতিক ভাবে প্রতিরোধ করে এর বিহিত ব্যাবস্তা গ্রহণ করিবেন। আপনাদের সকলের রাতুল চরনে হাত রেখে বাংলাদেশের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অস্তিত্ব রক্ষায় আমার এই অনাবদ্ধ চিঠি পোস্ট করিলাম।
ইতি -----
আপনার একান্ত অনুগত
অমরেশ গাইন,
গ্রামঃ কুশারহুলা,
ডাকঘরঃ ঘোনাবান্দা,
থানাঃ ডুমুরিয়া,
জেলাঃ খুলনা,
বাংলাদেশ।
ফোন নম্বরঃ 008801728450787
Pl see my blogs;
Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!
No comments:
Post a Comment