Monday, February 14, 2011

৭ই জানুয়ারী হোক ‘ফেলানী দিবস’ [ইন্টারনেট থেকে নেয়া]

From: Tariq Ridwan <tariq.ridwan@gmail.com>
Date: 2011/1/23
Subject: [notun_bangladesh] ৭ই জানুয়ারী হোক 'ফেলানী দিবস' [ইন্টারনেট থেকে নেয়া]
To: 


 



আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা ওদের নাম দিয়েছে, "ট্রিগার হ্যাপি" বাহিনীপড়ুন ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের রিপোর্ট 
কানাডার ভাষায় "anti-human, violent unit that is engaged with systematic attacks on civilian (অর্থাৎ, অমানুষদের এক জংগলে বাহিনী যারা পদ্ধতিগতভাবে সাধারণ মানুষদের উপর হামলা করে বেড়ায়)"। কানাডিয়ান হাইকমিশনার বিএসএফ নামক এই বর্বর বাহিনীর এক জওয়ানের ইমিগ্রেশন আবেদন বাতিলও করে দিয়েছিল ওই অভিযোগে। পড়ুন হিন্দুস্থান টাইইমসের রিপোর্ট ভিজিট ভিসা পর্যন্তইস্যু করেনি। শেষমেশ লবিং করে ইন্ডিয়া। পরাজিত হয় মানবতা। এক দংগল ইন্ডিয়ান কাম কানাডিয়ান এমপি এগিয়ে আসে। কানাডিয়ান পার্লামেন্ট উপর্যুপরি দাবীর প্রেক্ষিতে সেই আইন আপাতত স্থগিত রাখা হয়েছে। আর রাখবেই বা না কেন? যার ঘোড়া তার ঘোড়া না, চেরাগ দাদার ঘোড়া! যেদেশের মানুষদেরকে পাইকারী হারে হত্যা করা হয়, সেদেশের অভিবাবকদের কি চমৎকার ভূমিকা? গলায় গলায় দাসত্বের বন্ধুত্ব! শুধু কি তাই? আজ পর্যন্ত এমন একটা সাইটও দেশপ্রেমিক বাংলাদেশী জনতা করতে পারেনি, যেখানে এই বর্বরতার কাহিনীগুলো জমা আছে। যা দেখালে আন্তর্জাতিক বিবেক কেঁপে উঠবে। আমাদের এমন দেশপ্রেম সত্যি পৃথিবীতে বিরল! 

যে 'ইসরাইল-ফিলিস্তিনী সীমান্ত' কিলিং জোন নামে দুনিয়া জোড়া খ্যাত, সেখানেও এত মানুষ হত্যা হয়না। উত্তর ও দক্ষিন কোরিয়ায় তো সারাক্ষণ যুদ্ধাবস্থা লেগেই থাকে। গেল বছর ২৪ নভেম্বরে উত্তর কোরিয়ার এক শেল আঘাত হানে প্রতিপক্ষের দেশে। ফলে দুইজন দক্ষিন কোরিয়ান নিহত হয়। সারা দুনিয়ায় হৈ চৈ শুরু হয়ে যায়। জাতিসংঘ থেকে শুরু করে উন্নত দেশসমূহের কড়া প্রতিবাদের বন্যা বইয়ে যায়। 

এক দেশের সাথে আরেক দেশের সীমান্ত থাকবে এটাই স্বাভাবিক। অবৈধ অনুপ্রবেশ কোন সীমান্তে নাই এমন নজির কেউ দেখাতে পারবে না। ভাগ্যের অন্বেষণে মানুষজন বৈধ অবৈধ পথে প্রতিবেশী দেশে পাড়ি জমায় এটাই নির্মম বাস্তবতা। এজন্য প্রায় প্রতিটি দেশেরই সীমান্ত ভাগাভাগি নিয়ে ঝামেলা রয়েছে। এর জন্য সীমান্ত আইন রয়েছে। স্মাগলিং বন্ধে অপরাধীদের ধরে এনে আইনের আওতায় নিয়ে আসার বিধানও আছে। কিন্তু এভাবে নির্বিচারে সাধারণ নাগরিকদের লাশের পর লাশ ফেলা হবে, আর কোনদেশের নৃপংশক সরকার চুপ করে বসে থাকবে এটা কল্পনারও অতীত! বিশ্বে একমাত্র বাংলাদেশই এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। 

সীমান্ত রয়েছে কানাডা-আমেরিকার, আমেরিকা - মেক্সিকোর, চীন-ভারতের, আবার ভারতের সাথে সীমান্ত রয়েছে তার অজাতশত্রু পাকিস্তান ও কাশ্মীরের। কিন্তু ট্রিগার হ্যাপিদের হাত ওদিকে উঠেনা। কারণ? হাত টেনে ছিঁড়ে দেয়ার ক্ষমতা সেসব দেশের রয়েছে। 

গত বছর জুন ৭-এ আমেরিকান এক 'বর্ডার পেট্রোল এজেন্ট' র গুলিটে ক মেক্সিকান কিশোর নিহত হয়। কিশোরটির বয়স ঠিক ফেলানীর সমান - মাত্রপনেরো। মেক্সিকান প্রান্তে মাথায় গুলি লেগে জোয়ারেয নামক ছেলেটির করুন মৃত্যু হয়। এক মৃত্যুতেই ইউএস-মেক্সিকো সম্পর্কে মারাত্মক টান পড়ে। উত্তর আমেরিকার এক গরীব দেশ হল মেক্সিকো। কিন্তু আত্মসম্মানবোধে তারা আমাদের চেয়ে হাজার গুন এগিয়ে। মেক্সিকোর ক্ষিপ্ততায় আমেরিকা ভড়কে যায়। এটর্নী জেনারেল এরিক হোল্ডার ঘটনার দ্রুত সিভিল ইনভেস্টিগেশনের ঘোষনা দেন। বলেন, ঘটনাটি 'এক্সট্রেমলি রিগ্রেটেবল', অপরাধীকে শাস্তি দেয়া হবে ইত্যাদি। ওদিকে নিহত জোয়ারেযের পরিবার আমেরিকান গভর্ণমেন্ট, সংশ্লিষ্ট সব ফেডারেল এজেন্সির বিরুদ্ধে মামলা ঠুকে দিয়েছে। খোদ আমেরিকারই এক ল'ফার্ম পরিবারটির পক্ষে মামলা দেখভাল করার দায়িত্ব নিয়েছে। 




এক ফেলানীর মৃত্যু সারা বাংলাদেশকে কাঁদিয়েছে। অথচ গত দু দশক ধরে শত শত ফেলানীর মৃত্যু হয়েছে ওই অসুর বাহিনীর হাতে। ২০১০-এ ৭৪, ২০০৯-এ ৯৮, ২০০৮-এ ৬২, ২০০৭-এ ১২০ জন। এভাবে গুণতে থাকলে হিসাবের খাতা বাড়তেই থাকবে। বিচার তো দূরের কথা, অন্ততঃ একটি ঘটনার শক্ত প্রতিবাদও হয়নি।

ইন্ডিয়া যাদেরকে জানি দুশমন বলে জানে, সেসব জাতীয়তাবাদী ও ইসলামী দলসমূহও এ নিয়ে লাগাতার উচচবাচ্য করেনা। হরতাল তো অনেক দূরের কথা! ফেলানীকে নিয়ে কোলকাতার পত্রিকাগুলো যে ভাষায় কথা বলেছে তেমন সুরেও আমাদের নেতারা কথা বলতে ভয় পান। ঢাকার বুদ্ধিজীবিরা ভারতের বুদ্ধিজীবিদের চেয়েও বেশি ভারত প্রেমিক। আনন্দবাজার পত্রিকা ফেলানীর এমন একটি ছবি ছেপেছে যা বাংলাদেশের পত্রিকাগুলোও ছাপতে প্রথমে সাহস করেনি। তুচ্ছ এক প্রস্থ 'নিন্দা' শব্দটি উচচারণের সিদ্ধান্ত নিতে বাংলাদেশ সরকারের লেগেছে দশদিন। 
ভারত 'গভীর' অনুশোচনা করে বিবৃতি দিয়েছে মৃত্যুর এক সপ্তাহ পর 
আরটিএনএন, ১৯ জানুয়ারী । 

এরকম অন্ততঃ আরো আটবার জুতা মেরে অন্নদান মার্কা 'অনুশোচনা' করে বিবৃতি দিয়েছে ভারত। এখানেই শেষ নয়। ফেলানীর লাশ ফেলে দেয়ার পরদিনও বিএসএফের হাতে আরো দু'জন বাংলাদেশীর মৃত্যু হয়েছে। দিনমজুর যুবক শাহজাহানকে গেস্টাপো কায়দায় হাত-পা ভেঙে নির্যাতন করে হত্যা করেছে আমাদের জানের দোস্তরা। শাহজাহানের অপরাধ হলো সে বাংলাদেশ প্রান্ত থেকে ভারত প্রান্তের একজন কৃষকের সাথে কথা বলছিল। তা সহ্য হয়নি বিএসএফের। ধরে নিয়ে লাশ বানিয়ে ছেড়েছে ওরা। 

ডাকাতদের গ্রাম নয়, প্রাচ্যের অক্সফোর্ডের ভিসি, অসংখ্য জার্নালিস্ট তৈরীর কারিগর বলেছেন, "বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে রক্তের সম্পর্ক রয়েছে। একাত্তরে দুইদেশের সৈন্যদের রক্ত একই সঙ্গে প্রবাহিত হয়েছিল (বিডি২৪, ১০ জানু'১১)।" ফেলানী কাটাতারে ঝুলার তিনদিন পর বিদগ্ধ বুদ্ধিজীবিদের পিতা যথার্থই বলেছেন। রক্ত শুধু একাত্তরেই প্রবাহিত হয়নি। এখনো হচ্ছে। কাঁটাতার দিয়ে গড়িয়ে ভারত ভিজিয়ে ঋণ শোধ করছে বাংলাদেশ। 'বিশ্ব হিন্দি দিবস' উদযাপনে তিনি ওসব কথা বলেন। পড়ুনঃ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা বাংলা ও হিন্দি ভাষায় সঙ্গীত পরিবেশন ও কবিতা আবৃত্তিও করেন। 
এই সুযোগে আমাদের ভিসি ভারতীয় হাইকমিশনার রাজীত মিত্রকে নিশ্চয়ই দু'কথা শুনিয়ে দিয়েছেন । কেননা তিনি না শুনালে আমাদের হয়ে আর কে শোনাবেন? তিনি নিশ্চয়ই বলেছিলেন, "এভাবে ফেলানীকে তোমরা মারলা কেন? শাহজাহানেরই বা কি অপরাধ ছিল?" তিনি হয়তো আরো বলেছিলেন, এই দেখো আমরা হিন্দি দিবস পালন করি, সারা বাংলাদেশে হিন্দি ফিল্ম ছড়িয়ে দিয়েছি, শাহরুখ খানসহ অর্ধশতাধিক ভারতীয় শিল্পীর উন্মত্ত নৃত্যের সাথে হিন্দীর জয়গান গেয়েছি, কিন্তু তোমরা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসেও আমাদের ভাষা নিয়ে দিল্লীতে একটা অনুষ্ঠানও করোনা কেন? 

হায়রে বাংলাদেশ? 

খুঁজে খুঁজে দিবস পালন করতে জানো। কিন্তু অস্তিত্ব রক্ষার শপথ নিতে একটি দিবসও পালন করতে জানো না?৭ জানুয়ারী অসংখ্য নাম না জানা ফেলানীদের জন্য একটি 'ফেলানী দিবস' করতে পারে না কি বাংলাদেশ? 

জীবন্ত ফেলানী গুলিবিদ্ধ অবস্থায় কাঁটাতারে ঝুলে চার ঘন্টা গোংরায়েছে। ওর গোঙরানোর শব্দ যেন স্বাধীন বাংলাদেশের লাল পতাকার পত পত করে উড়ানো বন্ধকরে দিয়েছে। 'পানি' , 'পানি' বলে চীৎকার করেছে ফেলানী। আর ছ'ঘন্টা পরই ও মেহেদী রাঙা হাত নিয়ে শশুর বাড়ি যাওয়ার স্বপ্ন দেখেছিল। অনাগত জীবনের স্বাপ্নিক মেহেদী যেন খুন হয়ে কাঁটাতারের ইথারে সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে দিয়েছে ফেলানী। স্বাধীন দেশে দাঁড়িয়ে পরাধীন নূর হোসেন তার মেয়েকে কাছ থেকে এক বিন্দু পানি দিতেও পারেনি। 




বন্ধুত্বের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে আর কি কি লাগবে ভারতের? মুক্তিযুদ্ধের ঋণ শোধ করতে আর কি করতে হবে বাংলাদেশকে? উচচসূদে ঋণ, অসম বানিজ্য চুক্তি, ট্রানজিট দিতে সরকারের শক্ত অবস্থান, পানি বন্টনে উদাসিনতা সব মেনে নিয়েছি। এমনকি বিডিআর ধ্বংস করে বিজিবি করেছি। সে বিডিআর তো আর নেই যে বিডিআর সীমান্তে জমি দখলের সময় অনুপ্রবেশকারী ১৮ জন বিএসএফকে হত্যা করে সীমান্ত অটুট রেখেছিল। ৩ জন বিডিআর হত্যার উপযুক্ত বদলা নেয়ার সেই বাহিনী তো এখন বিএসএফের সাথে একত্রেটহল দেয়। সেনাবাহিনীর চৌকষ অফিসার হত্যা নিয়েও তো আমরা কথা বলছিনা, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সরকারের সব স্পর্শকাতর আইটি সেক্টরগুলো ইন্ডিয়ানদের হাতে ছেড়ে দিয়েছি। দাসত্বের প্রকৃত বন্ধুত্ব গড়তে আর কি কি করতে হবে? আর কত চক্তু করলে মানুষ হত্যা বন্ধ করবে বিএসএফ? 

নিউ ইয়র্ক ভিত্তিক হিউম্যান রাইটস ওয়াচ গত মাসে 'ট্রিগার হ্যাপি : এক্সেসিভ ইউজ অব ফোর্স বাই ইন্ডিয়ান ট্রুপস অ্যাট দ্য বাংলাদেশ বর্ডার' শীর্ষক এক প্রতিবেদনে অভিযোগ করে, বিএসএফ সদস্যরা বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে মানুষ হত্যা করেও পার পেয়ে যাচ্ছে। হত্যা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) বিচার হওয়া উচিত বলেও মন্তব্য করা হয় ওই প্রতিবেদনে। 

মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের তথ্য অনুযায়ী, গত এক বছরে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষীদের হাতে অন্তত ৭৪ জন বাংলাদেশী নাগারিক নিহত ও ৭২ জন আহত হয়েছেন। গত তিন বছরের পরিসংখ্যানে ৩৫৪ জ়ন হত্যা ছাড়াও ২০৬ জন আহত, ২০৪ জন অপহরণ ও ২২৯ জনকে পুশইন করা হয়েছে। নিউ ইয়র্ক ভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ গত মাসে 'ট্রিগার হ্যাপি : এক্সেসিভ ইউজ অব ফোর্স বাই ইন্ডিয়ান ট্রুপস অ্যাট দ্য বাংলাদেশ বর্ডার' শীর্ষক প্রতিবেদনে অভিযোগ করে, বিএসফ সদস্যরা বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে মানুষ হত্যা করেও পার পেয়ে যাচ্ছে। হত্যা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) বিচার হওয়া উচিত বলেও মন্তব্য করা হয় ওই প্রতিবেদনে। ৮১ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ১০ বছরে কেবল পশ্চিম বঙ্গসংলগ্ন সীমান্তেই ৯০০ জনকে হত্যা করেছে বিএসএফ সদস্যরা। পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্তের দৈর্ঘ্য প্রায় ২ হাজার ২১৬ দশমিক ৭ কিলোমিটার। (মানবজমিন, জানু ১৮) 

প্রতিবেশীদের সাথে ঝগড়া করতে চায়না বাংলাদেশের জনগণ। নয়াদিগন্তে 'সুরক্ষা স্বাধীনতা এবং সীমান্তে পাখির ছানা' নামক অনেক আগের একটা লেখায় আমি তা উল্লেখ করেছিলাম। 
ভারতের সাম্প্রতিক উন্নয়ন থেকে বাংলাদেশের অনেক কিছু শিক্ষার রয়েছে তাও লিখেছিলাম। 

বাংলাদেশ সরকারের উচিত অবৈধ অনুপ্রবেশ জরুরী ভিত্তিতে বন্ধ করতে সীমান্তে কিছু নতুন কাজের সুযোগ সৃষ্টি করা। কারণ, ঘৃন্য রাজনীতির চোরাবালিতে আটকে পড়া এত মৃত্যুর ভড় সইতে পারবে না বাংলাদেশ। টিপু সুলতান বলেছিলেন, "শৃগালের মত হাজার বছর ধরে বেঁচে থাকার চেয়ে সিংহের মত একদিন বাঁচাও ভাল।" 

ভারতের সাধারণ জনতাও যেসব মৃত্যুর ভার নিতে চায়না, বাংলাদেশ তা নিবে কেন? বন্ধ্যা রাজনীতির বন্ধন থেকে মুক্ত হয়ে তরুনরাই পারবে এর চরম প্রতিশোধ নিতে। সারা বিশ্বকে তারা জানিয়ে দিবে প্যালেস্টাইন-ইসরাইল নয়, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তেই আবালবৃদ্ধবণিতার লাশ প্রতিদিনকার গল্প। মানব-বন্ধন, ব্লগিং-ফেসবুক তথা অবিরাম ইন্টারনেট যুদ্ধ ভারতকে ঠিকই একদিন ভাবিয়ে তুলবে। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের এই তরুনেরাই ধাড়ি রাজনীতিকদের লাথি মেরে একদিন ঠিকই আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের সামনে হত্যাকারী, মানবতাবিরোধী কর্মকান্ডে জড়িত এসব বিএসএফ সদস্যদের দাঁড় করিয়ে ছাড়বে। 







কাঁটাতার থেকে নামিয়ে এভাবেই ফেলানীকে নিয়ে যায় বর্বর বাহিনী, তারপর বাংলাদেশের কাছে লাশ হস্তান্তর করে! 


____________________________________________

মূল লিঙ্কঃ http://www.sonarbangladesh.com/blog/shahin/23036




-- 
This e-mail and it's attachment if any is confidential. It may also be legally privileged.
If you are not the addressee you may not copy, forward, disclose
or use any part of it. If you have received this message in error,
please delete it and all copies from your system and notify the
sender immediately by return e-mail.

Internet communications cannot be guaranteed to be timely,
secure, error or virus-free. The sender does not accept liability
for any errors or omissions..
*******************************************************************
"SAVE PAPER - THINK BEFORE YOU PRINT!"

No comments:

Post a Comment